প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির তালিকা ২০২৩ (সরকারি-বেসরকারি)
২০২৩ সালের সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। প্রাইমারি স্কুলের ছুটির প্রজ্ঞাপনে বার্ষিক শিক্ষা বর্ষপঞ্জি প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)।
২০২৩ সালের সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তালিকা ও বার্ষিক শিক্ষাপঞ্জি
দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২০২৩ সালের ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)।
২৯ ডিসেম্বর ২০২২ খ্রি. তারিখে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের দাপ্তরিক ওয়েবসাইটে প্রাথমিকের ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত প্রাথমিকের ছুটির তালিকায় থাকা ছুটিগুলো অনুমোদন করেন।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জারি করা ২০২৩ সালের সরকারি ছুটির তালিকা দেখতে নিচের প্রতিবেদনটি পড়ুন।
সরকারি ছুটির তালিকা ২০২৩ (জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ছুটির প্রজ্ঞাপন)
ব্যাংক ছুটির তালিকা ২০২৩ (সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক বন্ধের দিন)
এক নজরে প্রাইমারি স্কুলের ছুটির তালিকা ২০২৩
২০২৩ খ্রিষ্টাব্দে দেশের সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫৪ দিন বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে প্রতিষ্ঠান প্রধানের সংরক্ষিত ছুটি থাকবে ৩ দিন। ছুটির তালিকায় থাকা দিনগুলোতে প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন জাতীয় দিবস সমূহে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্লাস বন্ধ থাকলেও দিবস সমূহ যথাযথ মর্যাদায় পালন করতে হবে। ধর্মীয় দিবসগুলোতে প্রতিষ্ঠানের শ্রেণি কার্যক্রম সহ প্রাথমিক স্কুল বন্ধ থাকবে। এছাড়া প্রাথমিকের কিছু ছুটি একটানা চলবে। যেমন-
পবিত্র রমজান, ইস্টার সানডে, নববর্ষ, শবে কদর, জুমাতুল বিদা ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে প্রাথমিকে ১৪ দিন একটানা ছুটি থাকবে। এই সব ছুটিজনিত কারণে ৭ এপ্রিল থেকে ২৬ এপ্রিল ২০২৩ খ্রি. পর্যন্ত মোট চৌদ্দ দিন প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।
গ্রীষ্মকালীন অবকাশ, ঈদুল আযহা উপলক্ষে ১২ দিন প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। এসব ছুটিতে ২১ জুন থেকে ৬ জুলাই ২০২৩ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।
দূর্গাপূজা, ঈদ-ই-মিল্লাদুন্নবী, লক্ষ্মীপূজা. প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে ৫ দিন প্রাথমিকে ছুটি থাকবে। এসব দিবসের ছুটি চলবে ২০ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর ২০২৩ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত।
যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন ও শীতকালীন অবকাশ হিসাবে ৩ দিন প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এই ছুটি চলবে ২১ ডিসেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
এছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রয়োজনে ৩ দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষিত ছুটি ঘোষণা করতে পারবেন।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫৪ দিন ছুটির মধ্য থেকে সাপ্তাহিক ছুটি শুক্রবার ও শনিবার বাদ দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার ও শনিবার সহ প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে (৫৪দিন + ৫২ শুক্রবার + ৫২ শনিবার) ১৫৮ দিন।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মোট কর্মদিবস হবে (৩৬৫ দিন-১৫৮ দিন) ২০৭ দিন।
এ বিষয়ের বিস্তারিত জানতে নিচের যুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির তালিকাটি দেখুন। প্রয়োজনে এটি নিজের কাছে সংরক্ষণ করুন।
২০২৩ সালের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির তালিকা সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের লিখে জানাতে পারেন।
তথ্যটি সবাইকে জানাতে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন।
আরো দেখুন:
DPE Notice www.dpe.gov.bd Primary Notice
Primary Education Ministry Notice Gazette Office Order
তথ্যসূত্র:
ছুটির তালিকাটি বুজা যায় না। স্পষ্ট করে প্রকাশ করুন।
আমরা প্রাথমিকের ছুটির তালিকা নতুন করে পেলে এখানে যুক্ত করবো। ধন্যবাদ।
you
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির তালিকাটি একটু স্পষ্ট হলে ভালো হতো।
প্রাথমিক ছুটির এর চেয়ে ভালো কপি আমরা সংগ্রহ করতে পারিনি। তবে নতুন কপি পেলে এখানে তা যুক্ত করবো। ধন্যবাদ।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির তালিকা-2022 এর পিডিএফ কপির লিংকটা দিলে ভালো হতো
আমরা এর চেয়ে ভালো কপি সংগ্রহ করতে পারিনি। সংগ্রহ করা গেলে এই প্রতিবেদনে তা যুক্ত করা হবে। ধন্যবাদ।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ছুটির তালিকা
এখানে প্রাথমিকের ছুটির তালিকা দেওয়া আছে। প্রয়োজনে সংগ্রহ করুন।
প্রথম সাময়িক পরীক্ষার কি নতুন কোন রুটিন প্রকাশিত হয়েছে?২৫ মে থেকে তো কোন পরীক্ষা নিচ্ছে না এমন কি স্কুলে কোন নির্দেশনা ও নেই
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের প্রধানের সাথে যোগাযোগ করুন। তারা এবিষয়ে তথ্য দিতে পারবেন।
শ্রান্তি বিনোদন ছুটির জন্য সমন্বয় কেন?অন্য অধিদপ্তরের অধিনে নিয়োজিত কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের যে যখন শ্রান্তি বিনোদন ছুটি প্রাপ্য হয়,সে তখন সরাসরি কর্মস্থল ত্যাগ করে এই ছুটি ভোগ করে।কেবলমাত্র প্রাইমারি শিক্ষকদের সাথে এই প্রহসন কেন? ছুটির নামে প্রহসন!!! বিদ্যালয় ত্যাগের অনুমতি নাই,ছুটি!!!পাঠদান কার্যক্রম চালিয়ে যাই,আমি নাকি ছুটিতে!!!!!! এমন প্রহসন বন্ধ করুন। আবার এই বছরের শ্রান্তি বিনোদন ভাতা ঐ বছরে!!! সবিনয়ে
জানাচ্ছি যে সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের সবাই বিধি মোতাবেক সুবিধা প্রাপ্য হোক এই প্রত্যাশা সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট। এক্স
মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
প্রতি বছর ডিসেম্বর মাসের শেষে আগামী বছরের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়। অথচ এই ছুটির তালিকার উপর নির্ভর করে অনেক কাজ। যেমন: ক্লাশ শুরু, শ্রেণি পরীক্ষা, সমাপনী পরীক্ষা, প্রয়োজনীয় কাগজ ছাপানো, সিলেবাস ডায়রী ইত্যাদি। অথচ এই তালিকাটি প্রকাশ করতে কর্মকর্তাদের এতো গড়িমসি কেন আমি বুঝি না। দেশ ডিজিটাল হয়ে লাভ কী যদি নাকে তেল দিয়ে ঘুমাতেই হয়।
মতামতের জন ধন্যবাদ।